বিগত ২৬ ও ২৭ শে অক্টোবর ২০২৪ লিসবন, পর্তুগাল, প্রবাসীদের বিশ্বব্যাপি পরিচালিত "কানেক্ট বাংলাদেশ" এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। গত শনিবার ও রবিবার ৩টি অধিবেশনে নিন্মে উল্লেখিত অনুষ্ঠানসূচি সাপেক্ষে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম অধিবেশন : ২৬/১০/২৪ তারিখ ; সন্ধা ৬ টা থেকে সন্ধা ১০ টা। স্থান: Liton’s Turkish Grill, Tv. Henrique Cardoso, 30B, 1700-227, Lisbonne, Portugal সভাপতি ও সঞ্চালক : মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম ও জাফর আজাদী বাবুল তালুকদার। আলোচ্য বিষয় : ১)- কানেক্ট বাংলাদেশ নীতি, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কার্যক্রমের নিয়ে আলোচনা। ২)- সাংগঠনিক কমিটি সমূহ পুনঃবিন্যাস ও গঠন নিয়ে আলোচনা ও সিদ্বান্ত। ৩)- কার্যক্রম গতিশীলতা ও চাঁদা ধায্য নিয়ে আলোচনা ও সিদ্বান্ত। গৃহীত সিদ্বান্ত সমূহ : ১)- এই সভায় ১১ টি সিদ্বান্ত গৃহীত হয়। ২)- চৌদ্দ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা পরিষদ ও ৪২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটি গঠন করা হয়। ৩)- ইতিপূর্বের পরিকল্পনা পরিষদ থেকে দুই জন কে ও কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটি থেকে ৫ জন কে অব্যাহতি দেয়া হয়। ৪)- পরিকল্পনা পরিষদ এর নতুন সদস্যদের নাম : বাবুল তালুকদার (ইংল্যান্ড), এডভোকেট কামরুজ্জামান (ইতালি), হাবিবুর রহমান (ফ্রান্স), মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম (পর্তুগাল), মামুনুর রাশিদ (স্পেন ) ও মাসুক মিয়াঃ মামুন (ফ্রান্স) . ৫)- কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটির নতুন সদস্যদের নাম: আরজেল হোসেন (স্পেন), মোহাম্মদ মিনহাজ (সৌদি আরব), হাবিবুর রহমান (পর্তুগাল), মোহাম্মদ মামুনুর রাশিদ (পর্তুগাল), স্বপন এমদাদুর (পর্তুগাল), এডভোকেট রোখসানা আক্তার (ইতালি) ও রাজু আহমেদ খান (ঢাকা, বাংলাদেশ। ৬)- বিভিন্ন দেশ থেকে সদস্য নিয়ে একটি প্রতিনিধি পরিষদ করা হবে। যারা সংগঠনের পক্ষে স্ব স্ব দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন এর সাথে মত বিনিময়ে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করবেন। ৭)- কেন্দ্রীয়ভাবে দুইজন যুগ্ন কোষাধ্যক্ষ থাকবেন। উনারা যৌথ তহবিল সংগ্রহ, সংরক্ষণ, হিসাব সংরক্ষণ ও যাবতীয় আর্থিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ণ করবেন। ৮)- আগামী বৎসর থেকে পরিকল্পনা পরিষদের সদস্যগণ ৫০ ইউরো ও কেন্দ্রীয় সমন্বয়কগণ ২০ ইউরো চাঁদা কোষাধ্যক্ষ বরাবরে প্রদান করবেন। ৯)- অনুপস্থিত পরিকল্পনা পরিষদের সদস্যগণ ও কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হবে। যুক্তি সঙ্গত কারণ না থাকলে পরিকল্পনা পরিষদ কে এ বিষয়ে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে। ১০)- "কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক" দের "সমন্বয়ক" ও বিভিন্ন দেশ কমিটির "প্রধান সমন্বয়ক" দের এই সম্মেলন থেকে "দেশ সমন্বয়ক" বলা হবে। ১১)- তিন সদস্যের দপ্তর পরিষদ কে পাঁচ সদস্যের করা হয়। সর্বজনাব সাদি রহমতুল্লাহ (ফ্রান্স) ও নজরুল ইসলাম জহির (কুয়েত) কে যোগ করা হয়।
দ্বিতীয় অধিবেশন : ২৭/১০/২০২৪ ইং, সকাল ১০টা৩০ থেকে ১২টা৩০। সভাপতি ও সঞ্চালক : আফসার হোসেন ও হাবিবুর রহমান । আলোচ্য বিষয় : ১) – প্রবাসীদের দেশে ও বিদেশে সকল সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা। ২)- বাংলাদেশের উন্নয়ন ও প্রবাসীদের অধিকার নিয়ে আলোচনা। ৩) বিবিধ। গৃহীত সিদ্বান্ত সমূহ : ১)- পরিকল্পনা পরিষদের প্রত্যেক সদস্যকে যে কোন একটি দেশ কমিটির সহিত সম্পর্কিত থেকে কাজ করার ও আগামী দুই বৎসরের জন্য ঘোষিত কর্মসূচির যে কোন একটি দাবি বাস্তবায়নে সক্রিয় থাকার আহবান করা হয়। ২)- প্রবাসীদের জন্য ইতালিতে একটি বাড়িকে সম্পূর্ণরূপে প্রবাসীদের আশ্রয় কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলা হবে। সমন্বয়ক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম এর যাবতীয় ব্যয়ভার ও কার্য সম্পাদনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবেন। ৩)- বাংলাদেশে পর্তুগালের একটি কনসুলার অফিস গড়ে তোলার পর্তুগালে বাংলাদেশ দূতাবাসের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি বাঁধে জোর প্রচেষ্টা নেয়া হবে। ৪)- আগামী দুই বৎসরের জন্য কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটি ও পরিকল্পনা পরিষদের প্রস্তাবিত ৮ দফা কর্মসূচি কে অনুমোদন দেয়া হয়। কর্মসূচিটি নিন্মরূপ (৮ দফা কর্মসূচি) : ১)- বিভিন্ন অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার কার্য্যক্রম এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার নির্দেশনা তৈরিতে সরকারের প্রতি একটি রাজনৈতিক পরামশ’ কমিটি গড়ে তোলার দাবি করছি। এই পরিষদে থাকবেন : আগ্রহী রাজনৈতিক দলসমূহের প্রতিনিধি ; বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন সমূহের প্রতিনিধি ; ছাত্রদের প্রতিনিধি ও প্রবাসীদের প্রতিনিধি। যাদের সর্বমোট সংখ্যা অনধিক ৮০ জন হতে পারে। ২)- পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয় পত্র দূতাবাস সমূহ থেকে সরবরাহের ব্যবস্থা করার দাবি করছি। ৩)- জাতীয় দিবসসমূহ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের উদ্যোগ নেয়া। ৪)- বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের জন্য বলিষ্ট ভূমিকা রাখা। যেমন: ক)- সংগঠনের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র ও উন্নয়ন নিয়ে বিতর্ক চালিয়ে যাওয়া। খ)- নিয়মিত উন্নত দেশসমূহের গণতন্ত্র ও উন্নয়ন ইতিহাস নিয়ে লেখালেখি চালিয়ে যাওয়া। গ)- বিভিন্ন মিডিয়ার টকশোতে অংশগ্রহণ করা এবং গণতন্ত্র ও উন্নয়ন নিয়ে সুন্দর, সাবলীল ও যোক্তিক মতামত তুলে ধরা। ঘ)- সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি ইউ- টিউব টিবি মিডিয়া চালিয়ে যাওয়া। ঙ )- কানেক্ট বাংলাদেশ এর ফেইসবুকে নিয়মিত লেখালেখি চালিয়ে যাওয়া। জ্ঞানী গুণীজনদের লেখা ও বক্তব্য সকলের জন্য আপলোড করা। ৫)- বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সহিত নিয়মিত সাংস্কৃতিক বিনিময় চালিয়ে যাওয়া। ৬)- প্রবাসীদের জন্য একটি পেনশন স্কিম চালু করার দাবি তোলা। এছাড়া বিদেশে গমনেচ্ছু প্রবাসীদের বিদেশ যাত্রার খরচের ৮০% টাকা অতি অল্পসুদে (২%) ডিসিআর দাবি তোলা। ৭)- প্রতিটি দূতাবাসের উদ্যোগে একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ে তোলার দাবি তোলা। ৮)- বিদ্যমান বর্তমান বাস্তবতায় কানেক্ট বাংলাদেশ প্রবাসীদের উন্নয়নে ও প্রয়োজনে সামাজিক ব্যবসার উদ্যোগ নেয়ার আহবান করছে। ২ঘন্টা ৩০মিনিট বিরতি দেয়া হয়।
তৃতীয় ও শেষ অধিবেশন : ২৭/১০/২০২৪ ইং, বিকাল ৩টা৩০ থেকে ৬টা৩০। পৃষ্ঠা -৩ সভাপতি ও সঞ্চালক : মনসুর চৌধুরী ও বাবুল তালুকদার। আলোচ্য বিষয় : ১)- সমাপনী বক্তব্য দিবেন পরিকল্পনা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটির সদস্যগণ। এছাড়াও বক্তব্য রাখবেন বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের বিশিষ্ট জনরা। ২) সাংবাদিক সম্মেলন। উপরে উল্লেখিত আলোচ্যসূচি সময় মেনে প্রায় ১০০% বাস্তবায়ন করা হয়। পৃথিবীর প্রায় ৭টি দেশের প্রতিনিধি ও কেন্দ্রীয় সমন্বয়কগণ এতে অংশগ্রহণ করেন। এই সম্মেলন অংশগ্রহনকারী ১৩ জন সুধী আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। কানেক্ট বাংলাদেশ এর ৭ জন নেতৃবৃন্দ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। প্রায় সকল আলোচক বাংলাদেশে প্রবাসীদের উপর নিপীড়ন ও হয়রানির তীব্র প্রতিবাদ জানান। প্রবাসীদের উপর নিপীড়ন ও হয়রানির সকল ঘটনাকে অন্যায় আচরণ বলে মনে করেন। বিমান বন্দর ও দেশের অভ্যন্তরে সকল ধরণের নিপীড়ন, জায়গা জমি বাড়ি দখল, হামলা মামলা, স্ত্রী সন্তানদের উপর অত্যাচারের নানাহ বর্ননা তুলে ধরেন। সরকারের প্রতি এই জাতীয় ঘটনার পূনুরাবৃত্তি রোধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। বিদেশে দূতাবাস সমূহের আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহবান জানান। বিশেষ করে প্রবাসীদের সকল সমস্যায় ও বিপদে দায়িত্বশীল হয়ে সরকারের পক্ষে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। কানেক্ট বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মনসুর চৌধুরী সভাপতিত্বে ও ৬ষ্ট সম্মেলন এর পর্তুগাল এর প্রতিনিধি ইমদাদুর রহমান স্বপন এর পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন বাংলাদেশ কমিউনিটি নেতা সর্বজন শ্রদ্বেয় জনাব রানা তাসলিম উদ্দীন।মুহিন আহমদ এর কোনআন তেলাওয়াত এর মাধ্যমে শুরু হওয়া আলোচনা সভায় বিষেশ অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন সিআরসিপির সভাপতি আবু মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ নাঈম, আফসার হোসাইন নিলু (আয়ারল্যান্ড) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কানেক্ট বাংলাদেশ, জাফর আজাদী (ফ্রান্স) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কানেক্ট বাংলাদেশ, বাবুল মিয়া তালুকদার (ইউ কে) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কানেক্ট বাংলাদেশ, কামরুল ইসলাম (পর্তুগাল) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কানেক্ট বাংলাদেশ, পর্তুগাল কমিউনিটি নেতা তরুন রাজনীতিবীদ আজমল আহমদ, কমিউনিটি নেতা মো মুক্তার চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাকিম মিনহাজ, বিষিষ্ট ব্যবসায়ি এম কে নাসির, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রাজিব আল হাসান মোহন, মোহাম্মদ আমিরুল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রুবেল আহমদ, আলমাস উদ্দীন চণ্চল, সুজন ভুইয়া, জাবেদ হক, তোফায়েল আহমেদ, মাসুম খান, ইমরান আহমদ ইমু, এস এম জুয়েল, তোফায়েল হামিদ চৌধুরী, শাকিব আহমদ, মর্তুজ আলী, কারি সায়েম আহমদ, ইনজিনিয়ার নিরব, সুজন মিয়া, আলাউদ্দিন ভুইয়া, রেজাউল করিম, জিয়া উদ্দীন, সাগর আহমদ, লুৎফুর রহমান,প্রমুখ। সম্মেলন এ কানেক্ট বাংলাদেশ এর পরিকল্পনা পরিষদ থেকে ২ জন এবং কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক থেকে ৫ জন কে অব্যাহতি দিয়ে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীস পরিকল্পনা পরিষদ ও ৪২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটি গঠন করা হয়। পরিকল্পনা পরিষদ এ নতুন ৬ জন কে অন্তর ভুক্ত করা হয় তারা হলেন বাবুল তালুকদার (ইংল্যান্ড) এডভোকেট কামরুজ্জামান (ইটালি)হাবিবুর রহমান (ফ্রান্স)কামরুল ইসলাম (পর্তুগাল)মামুনুর রশীদ (স্পেন) মাসুক মিয়া মামুন (ফ্রন্স) এবং কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হিসাবে নতুন অন্তরভুক্ত হলেন ইমদাদুর রহমান স্বপন (পর্তুগাল), হাবিবুর রহমান (পর্তুগাল), মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ (পর্তুগাল), আরজেল হোসেন (স্পেন), মোহাম্মদ মিনহাজ (সৌদি আরব), এডভোকেট রোকসানা আক্তার (ইটালি) ও রাজু আহমদ খান (ঢাকা, বাংলাদেশ)। বক্তাগণ পর্তুগালের বাংলাদেশের দূতাবাসের নানাহ অনিয়ম ও দুর্ব্যবহারের বর্ণনা তুলে ধরেন।একইভাবে উনারা প্রায় সকলে বাংলাদেশে পুর্তুগালের দূতাবাস না থাকায়, নানাহ ভোগান্তির বর্ণনা দেন। তাই সম্মিলিতভাবে দাবি তোলা হয়, বাংলদেশে পর্তুগালের একটি কনস্যুলার অফিস প্রতিষ্টার।"বাংলাদেশের উন্নয়ন ও প্রবাসীদের অধিকার&quo
প্রশ্নে অনেক আলোচনা করা হয় | সকলে দেশে একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য সকল দলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানায়। যাতে দেশে বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়, মানুষের মৌলিক মানবাধিকার সমূহ পূর্ণতা পায়, সুস্থ ধারার সুস্থ প্রতিযোগিতাপূর্ণ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা পায়, সকল ধরণের রাজনৈতিক নিপীড়ন বন্ধ হয়, স্বাধীন ও সুষ্ঠ বিচারালয়, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন, গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকৃত স্বশাসিত স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট, পার্লামেন্টে প্রবাসীদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি, রাজনৈতিক দলসুমুহের নীতি নির্ধারণ, নেতা নির্বাচন ও প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যেক দলের স্থানীয় শাখার শাখার নেতা ও কর্মীদের দায়িত্বশীল করা হয়। সর্বোপরি প্রবাসীদের ভোটার আই ডি ও ভোট প্রদানের সুযোগ – প্রতিটি দূতাবাসের মাধ্যমে করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন বিগত ৩০ বৎসর যাবৎ, এ বিষয়ে নানাহ আশ্বাস দেয়া হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন করা হয় নি। তাই অনতিবিলম্বে এর বিহিত করার আহবান জানানো হয়। পরিশেষে সর্বশেষ অধিবেশনে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সকল সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়। প্রত্যেক সাংবাদিককে সংগঠনের দ্বি -বার্ষিক রিপোর্ট, সমন্বয়দের বিশেষ বিশেষ লেখা ও সংগঠনের আগামীদিনের কর্মসূচী সম্বলিত একটি ম্যাগাজিন প্রদান করা হয়। এখানেও এই রিপোর্ট টি সংযুক্ত করা হলো। নিবেদক : দপ্তর পরিষদের পক্ষে, মনসুর চৌধুরী, সমন্বয়ক, কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটি ও সদস্য, দপ্তর পরিষদ, কানেক্ট বাংলাদেশ।